জীবনে সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ

সময়ের গতি আগেও ছিলো এখনো আছে, পৃথিবীর শেষ সময় পর্যন্ত ও থাকবে। ভাগ্যের চাকা বলে যে কথাটি সমাজে প্রচলিত, তা কিন্তু একবারেই অনর্থক নয়। সর্বদাই আমাদেরকে ভাগ্যের পরীক্ষা দিতে হয়। কর্মের সুনিপণ কারুকার্যের মধ্যেও আমরা অধিকাংশই ভাগ্যের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হই। মৃত্তিকা েগঠণের বৈজ্ঞানিক মূল পাঁচটি নিয়ামকের মতো আমাদের জীবন প্রণালী অতিবিাহিত হচ্ছে

১. মূল উপাদান    ২. ভৌগোলিক অবস্থা    ৩.জীব মন্ডল    ৪. জলবায়ু    ৫. সময়  ইত্যাদি আমদের  জীবন গঠনেও পরোক্ষাভাবে বিশেষভাবে  গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।


মূল উপাদান : একটি মৃত্তিকা গঠণের ক্ষেত্রে যে মূল উপাদান সেটিকে একটি পৃথক বৈশিষ্ট্য মন্ডিত  করে, ঠিক তেমনি আমাদের প্রভু আমাদের প্রত্যেককে এমন কিছু আলাদা মূল উপাদান দিয়ে বানিয়েছেন-যা অপর থেকে সম্পুর্ণ আলাদা। তো বলাই যায়, এ গুণে কেবল আমিই সবার সেরা 

ভৌগোলিক অবস্থা : এলাকার ভৌগোলিক অবস্থা-  উচুঁ ও নিচুঁ শ্রেণির ব্যক্তিত্ব এটাকে পরিগ্রহ করে। সুতরাং আমরা এটাকে সমানভাবে উপভোগ করে চলেছি।  এখানেও আমরা সমপর্যায়েঅবস্থান করছি। ভৌগোলিকভাবে আমরা প্রকৃতির অনুকূল ও প্রতিকূল অবস্থার মধ্যে থেকে এক সংগ্রামী জীবন অতিবাহিত করে আসছি। তো ভৌগোলিকভাবে আমরা সমান সংগ্রামী। 


জীব মন্ডল : মনে করি, আমি একজন ঘর কোনে ছেলে। গ্রামের কারো সাথে তেমন যোগাযোগ করার চেষ্টা করি না। তাহলে এটাই কি সত্যি যে  আমাকে কেউ চেনে না ? আসলে সকলেই আমাকে চেনে। যোগাযোগের ধরণের ক্ষেত্রে হয়তো অনেকে আমাকে তেমন কেয়ার করে না। আমি যে কথা বলি না- এটা নিয়েও প্র্রতিদিন চায়ের স্টলে ঝড় ওঠে, আর গ্রামে গ্রামে তো বটেই। আমরা যারা কম কথা বলি বা কম মিশি গ্রামে গিয়ে এটার প্রমাণ হাতে নাতে দেখতে পারি যে আমার স্বকীয়তা তাদের কাছে কত বেশি। দূর্নাম করে ও আমার জয়গান গেয়ে যাচ্ছে।




জলবায়ু : ছয়ঋতু-চার ঋতু আর দুই ঋতুর এ ধরায় আমরা বৈচিত্যময়তার স্বাক্ষী স্বরুপ ভিন্নমাত্রার শারীরীক গঠন লাভ করেছি। চিন্তা ধারাটাও একটু আলাদা ধাচের। কারো পেশি শক্তি যতই থাক  অথবা শারীরীক শক্তিতে আমি খুবই দূর্বল। কিন্তু চিন্তা ও চেতনা শক্তির এক অপূর্ব ভান্ডার আল্লাহতায়লা কেবল আমাকে  দান করেছেন যেটা আর কাউকে দেননি। একটু ঘসা মাজা করলেই সে ভান্ডার তোমার সামনে জোজুল্যমান হবেই।





সময় : এটাকেই বোঝাতে উপরের চারটি নিয়ামকের ব্যাখ্যা করা। আমি তুমি প্রায় সকলেই এই একটি জায়গায় বেশিরভাগ সময় হার মেনে যাই। আমরা সব কিছু করবো কিন্ত সময়ের বেলায় আমাদের সময় থাকে না। প্রতি নিয়ত সময়ের অপরিণতি অবস্থার অযৌক্তিক ব্যবহার আমাদের সুপ্ত ক্ষমতা বিনষ্ট করছে। আমরা জেনেও জানছি না, মেনেও মানছি না। প্রায় ক্ষেত্রেই দক্ষ মানব অদক্ষ কাজে নিজের জীবন উৎসর্গ করছে। বিশ্বাস করি আর না করি চুপ চাপ বসে সময়ের অপেক্ষা করাও একটা বিরাট ব্যক্তিত্বের ব্যাপার। কেননা আমার সব আছে কিন্তু পূর্ণ দান করার জন্য তো সময়ের কাছে তাকে ন্যস্ত করতে হবে। সময় গেলে যেমন সাধন হবে না, তেমনি পূর্ণ সময় ছাড়া ফল ও হবে না।

কুয়াঁকাটায় লাল কাঁকড়ার সাথে একদিন


হাসান আনোয়ার



 নয়াভিরাম সৌন্দর্যে ভরপুর এ লাল কাঁকড়ার সমুদ্র সৈকত। বন্ধুদের মুখে লাল কাঁকড়ার কথা এতো শুনেছি যে সাগরের গর্জন শোনা বাদ দিয়ে লাল কাঁকড়া খুজে বেরাচ্ছি। হা করে চোখ টানটান করে একদৃষ্টে তাকিয়ে আছি। আজ লালের খবর নেই। চোখ ব্যথা করছে, ঘাড় লেগে আসছে - কম হলেও একটাতো বেরোবে। উ হু, কোন খবর নেই। চারপাশে এদের মাটি উঠানোর কারুকার্য দেখা যাচ্ছে। মনে হয় এইতো বের হবে কিন্তু বের হলো না। ভগ্ন মনে সাগরের ডাকে সারা দিলাম। এ হচ্ছে  আরেক  কর্মঠ গর্জনশীলা ঢাকি, বেজে যাচ্ছে তো বেজেই যাচ্ছে। থামার নামটি মাত্র করছে না। সবসময় মনে হচ্ছে এই বুঝি ঝড় শুরু হলো। সূর্য ডুবে যাওয়ার কাছাকাছি। সব বন্ধু মিলে সূর্যাস্ত দেখবো ঠিক করলাম। কি অপূর্ব দৃশ্য একথালা সূর্য আস্তে আস্তে সাগর গর্ভে হারিয়ে যাচ্ছে! কিন্তু লাল কাঁকড়া কোথায়? মন থেকে আর সরাতে পারছিনা। আকাশে মেঘের আনাগোনা বৃষ্টি নামতে পারে। মাগরিবের আযান পড়ছে- আস্ত সূর্য হারিয়ে গেলো সমুদ্র গর্ভে। ফিরে চলছি চলে যাওয়ার প্রতিশ্রুতিতে। কে যেন বলে উঠলো এই লাল কাকড়া। সারা মুখ খুশিতে লাল হয়ে গেল। সত্যিতো এতো দেখি লালে লাল ছোট্ট এক কাঁকড়া। ছোট হলে হবে বি বেটার ঝাঝ আছে। গর্ত থেকে বের হচ্ছে আবার দ্রুত গর্তে ঢুকে পড়ছে। এ যেন উকি ঝুকি খেলা শুরু করে দিয়েছে। এটাই দেখতে চেয়েছিলাম। ভারি সুন্দর দেখতে। আকারে খুবই ছোট। অনেক চেষ্টার খড়ি পোড়ালাম আমরা কিন্তু  কেউ  ধরতে পারলাম না ওটাকে। যাক মনে তো শান্তি মিলেছে। লাল কাঁকড়ার দেখা, সমুদ্রের গর্জন ও বন্ধুদের আড্ডায় মুখরিত হয়ে ছিলো সেদিন কুয়াকাটার লাল কাঁকড়ার মোড়। আনন্দে আনন্দে কখন যে বৃষ্টি এসে গেছে টেরই পাইনি। সৈকত পাড়ের বৃষ্টি এ কি আর কিছু মূহুর্তে কাক ভেজা হয়ে গেলাম আমরা। আশ্রয়ে দৌঁড়ে যেতে না যেতেই বৃষ্টি শেষ। মনে পড়ে গেল আমার সেই নিজের লেখা কবিতা-

রাখাল তরুর ছায়াতে,

যায় ভিজে তার পানিতে।

যেই বাঁচিতে দেয় ছোটা

গাঁয়ের পথে কাক ভেজা।

নতুন কাপড় বদনে,

রোদ দেখা দেয় গগনে।।”

ভেজা কাপড়ে বসে যাই সবাই সমুদের টোনা মাছের বারবিকিউ খেতে খেতে। বারবিকিউয়ের মসলার ঘ্রাণে মুখরিত চারপাশ। ভরপেট হয়ে গেল খাওয়া সবার। খাওয়া শেষে যার যার কাপড় শুকিয়ে শরীরেই ঝড় ঝড়। এ যেন প্রাকৃতিকভাবে প্রাকৃতিক দান। অবশ্য আমদের জন্য রোদ না উঠুক চাঁদ কিন্তু ঠিকই উঠেছিলো। ভিজে যাই আর যাই করি, আবার কবে আসবো সেই পরিকল্পনা করি মনে মনে। 

 

নতুন বছরের কবিতা

একমুঠো স্বপ্ন

হাসান আনোয়ার


একমুঠো স্বপ্ন বিলাসের কামনায় 

জীবন পথিকের সে কি দৌড়!

মাঝে মাঝে শরীর থেমে যায়

অন্তরাত্মা মরে না সে দূর্বার।

 

যেখানে আশা নেই সে প্রাসাদ গড়েে

উল্টো স্রোতের মৎসের মত।

সাম্রাজ্যের বিশাল সমারোহ তার

গতিময় ভাবে সংগ্রামী বিজেতা সে।

 

স্বপ্ন বিনষ্ট হয় তাতে কি- সেইতো কারিগর,

নবধামে চলে নব ঘর রচনায়।

পিঁপীলিকার পিলপিল চলার মতো

গতি তার মন্থর হলেও আশাবাদী।

 

কর্মের আর ভাগ্যের দ্যোতনায় 

পথিক পথ পাবেই -কেবল সময়ের দাবি।

মেঘে হারিয়ে যাওয়া রবির মত

আধাঁর কাটিয়ে  আলোর বিচ্ছুরণ।

 

সংগ্রাম আর জীবন এতো একই অঙ্গে 

দুঃখের চাদর যখন আবৃত করে রাখে।

সময়টাই শুধু পার করতে হয় কষ্ট  করে 

কিছু পাওয়া যাক আর না যাক গতিময়তায় সময়তো বয়ে যাবে।

নতুন কম্পিউটার কেনার সহজ উপায়

 একটি নতুন কম্পিউটার কিনতে খুঁজছেন?

আপনার জন্য উপলব্ধ সমস্ত বিকল্প দ্বারা অভিভূত? আজ কম্পিউটারের উচ্চ খরচে চাপে আছেন? বেশিরভাগ লোকের জন্য, একটি নতুন কম্পিউটার কেনার জন্য নতুন গাড়ি কেনার মতো চাপযুক্ত হতে হবে না। কিংবা এটা যেমন ব্যয়বহুল হতে হবে। আপনি যদি বেশিরভাগ লোকের মতো হন এবং কম্পিউটার কেনার জন্য আপনার সীমিত বাজেট থাকে, তাহলে আপনার অর্থের জন্য যতটা সম্ভব কম্পিউটার পাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। এখানে একটি নতুন কম্পিউটার কেনার সময় যে কেউ অর্থ সাশ্রয় করতে পারে তার তিনটি সহজ উপায়:  
1) সেরা চুক্তির জন্য চারপাশে কেনাকাটা করুনঃ বেশ স্পষ্ট শোনাচ্ছে। কিন্তু অনেকেই বুঝতে পারে না যে তাদের সবচেয়ে দ্রুততম, সবচেয়ে ব্যয়বহুল কম্পিউটারের সবচেয়ে বেশি "অতিরিক্ত" প্রয়োজন নেই। প্রকৃতপক্ষে, যদি আপনি ইতিমধ্যে একটি পুরানো কম্পিউটার ব্যবহার করছেন, এমনকি কম দামী নতুন কম্পিউটারও একটি বড় আপগ্রেড হবে। আপনি যদি কম্পিউটার সম্পর্কে অনেক কিছু না জানেন, তাহলে আপনি চারপাশে কেনাকাটা করে অনেক কিছু শিখতে পারেন। প্রচুর প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করুন, দাম তুলনা করুন, বৈশিষ্ট্যগুলির তুলনা করুন, তারপরে সেরা মূল্যটি সন্ধান করুন। আপনার স্থানীয় ইলেকট্রনিক্স দোকানে কেনাকাটা করুন এবং অনলাইনে সেরা ডিলগুলি সন্ধান করুন। আশেপাশে কেনাকাটা করে আপনি কত টাকা সঞ্চয় করতে পারেন তা দেখে আপনি অবাক হবেন!
2) আপনার নিজের "অতিরিক্ত" ইনস্টল করুনঃ অনেক কম্পিউটারে আপনি একটি দোকানে পাবেন অনেক অতিরিক্ত সফটওয়্যার ইতিমধ্যে ইনস্টল করা আছে। যদিও এটি সুবিধাজনক, এটি সবসময় আপনার জন্য অর্থ সাশ্রয় করার সেরা উপায় নয়। এছাড়াও, যখন এই এক্সট্রাগুলির অনেকগুলি ভাল শোনায়, আপনার সবসময় তাদের প্রয়োজন হয় না। আপনি প্রায়ই আপনার নিজস্ব সফ্টওয়্যার এক্সট্রা (যেমন একটি ওয়ার্ড প্রসেসর, অ্যান্টি-ভাইরাস, পপআপ ব্লকার, স্পাইওয়্যার অপসারণ, গেমস ইত্যাদি) জন্য আলাদাভাবে কেনাকাটা করে আরও ভাল ডিল পেতে পারেন। এবং এর মধ্যে কিছু আপনি বিনামূল্যেপেতে পারেন। তাই "সম্পূর্ণ লোড" কম্পিউটার কেনার আগে, নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন যে আপনার সত্যিই সব অতিরিক্তপ্রয়োজন কিনা, তারপর চারপাশে কেনাকাটা করুন যে আপনি একটি স্কেলড কম্পিউটার কিনতে পারেন কিনা? ----- চলবে!




জীবন বৃত্তান্ত লেখার কৌশল

 আপনার জীবনবৃত্তান্ত আপনার বিক্রয় ব্যক্তি। আপনি ব্যক্তিগতভাবে একজন সম্ভাব্য কর্মচারীর সাথে সাক্ষাৎ বা সাক্ষাৎকার নেওয়ার অনেক আগে আপনার জীবনবৃত্তান্ত আপনার পক্ষে আপনার কোণায় লড়াই করবে। এটি অপরিহার্য, তাহলে, আপনি একটি কার্যকর জীবনবৃত্তান্ত তৈরি করুন। আপনার জীবনবৃত্তান্ত শত শত হবে, যদি হাজার হাজার না হয়, তাহলে নিয়োগকর্তারা দেখতে পাবেন তাই আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে যে এটি সত্যিই আলাদা এবং আপনার পরিষেবার প্রচার করে। আপনার জীবনবৃত্তান্ত সঠিক পদ্ধতিটি আপনার এবং আপনার পরিস্থিতির উপর নির্ভর করবে।

স্কুল ছেড়ে যাওয়াএবংগ্র্যাজুয়েটদের জীবন বৃত্তান্তে রাখার কাজের অভিজ্ঞতা খুব বেশি হবে না।

আপনি যদি এই বিভাগে পড়েন তবে আপনার একাডেমিক কৃতিত্বের প্রতি আপনার বিশেষ মনোযোগ দেওয়া উচিত। আপনার স্কুল জীবন এবং আপনার বাকি জীবনের সাথে সম্পর্কিত অন্য কোন তথ্য তুলে ধরুন যা আপনি চাকরি পেলে টানতে পারেন। যদি আপনি সফলভাবে কাজের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন করেন তবে এটি অন্তর্ভুক্ত করুন এবং আপনার সম্পাদিত কাজগুলির বিবরণ দিন।

অন্যদিকে যদি কর্মক্ষেত্রে আপনার অভিজ্ঞতা অর্জিত হয় এবং আপনার আনুষ্ঠানিক যোগ্যতার পথে সামান্যই থাকে তাহলে আপনার কর্মসংস্থানের ইতিহাস আপনার সুবিধার্থে ব্যবহার করা উচিত। ভূমিকাগুলি সম্পর্কে আরও বিস্তারিতভাবে কথা বলুন এবং আপনি যে কাজগুলি করেছেন তা বর্ণনা করুন। একটি বিশেষ ভূমিকা যত বেশি উন্নত বা নির্ভরযোগ্য ছিল, আপনার বর্ণনায় তত বেশি আপনার এটি আঁকতে হবে।
একটি অত্যন্ত কার্যকরী সারসংকলন প্রতিটি যোগ্যতা বা প্রাসঙ্গিক চাকরি বিভাগের সাথে একটি অর্জন বিভাগ অন্তর্ভুক্ত করবে। আপনি স্নাতক অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন, অথবা আপনি বিশেষ কাজের সাথে সম্পর্কিত অর্জনগুলি অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। মনে রাখবেন, এমন সুযোগ আছে যে অন্য কারও নিজের সমান দক্ষতা বা যোগ্যতা আছে কিন্তু আপনার অর্জনকে আপনার প্রধান সুবিধা হিসেবে ব্যবহার করে আপনি এখনও দাঁড়িয়ে থাকবেন এবং একটি ইতিবাচক ছাপ তৈরি করবেন। আপনার কভার লেটারের পাশাপাশি চাকরি জেতার জন্য আপনার দরপত্রে আপনার জীবনবৃত্তান্ত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়

একটি অত্যন্ত কার্যকরী সারসংকলন প্রতিটি যোগ্যতা বা প্রাসঙ্গিক চাকরি বিভাগের সাথে একটি অর্জন বিভাগ অন্তর্ভুক্ত করবে। আপনি স্নাতক অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন, অথবা আপনি বিশেষ কাজের সাথে সম্পর্কিত অর্জনগুলি অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। মনে রাখবেন, এমন সুযোগ আছে যে অন্য কারও নিজের সমান দক্ষতা বা যোগ্যতা আছে কিন্তু আপনার অর্জনকে আপনার প্রধান সুবিধা হিসেবে ব্যবহার করে আপনি এখনও দাঁড়িয়ে থাকবেন এবং একটি ইতিবাচক ছাপ তৈরি করবেন। আপনার কভার লেটারের পাশাপাশি চাকরি জেতার জন্য আপনার দরপত্রে আপনার জীবনবৃত্তান্ত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়

স্কুল ছেড়ে যাওয়াএবংগ্র্যাজুয়েটদের জীবন বৃত্তান্তে রাখার কাজের অভিজ্ঞতা খুব বেশি হবে না। আপনি যদি এই বিভাগে পড়েন তবে আপনার একাডেমিক কৃতিত্বের প্রতি আপনার বিশেষ মনোযোগ দেওয়া উচিত। আপনার স্কুল জীবন এবং আপনার বাকি জীবনের সাথে সম্পর্কিত অন্য কোন তথ্য তুলে ধরুন যা আপনি চাকরি পেলে টানতে পারেন। যদি আপনি সফলভাবে কাজের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন করেন তবে এটি অন্তর্ভুক্ত করুন এবং আপনার সম্পাদিত কাজগুলির বিবরণ দিন।

পথ শিশুদের মানবিক অধিকার

দেশ এখন অনেক এগিয়ে। শুধু কি তাই বিশ্বের বুকে আমরা বর্তমানে বিশেষ স্থান দখল করে আছি। বেকারের সংখ্যা কমতে শুরু করেছিলো। বিভিন্ন আয়ের পথ সুগম হচ্ছিলো। হঠাৎই করণার কালো ছোবলে সব ওলট পালট। শহরের সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষগুলো আজ দৈত মৃত্যুর ছোবলে। হয় মরতে হবে নয় মরতে হবে। করণার ছোবলে হোক আর না খেয়েই হোক। প্রত্যেক মানুষ আজ নিজেকে নিয়ে  ব্যস্ত।  এতকিছুর মধ্যে আর সেই পথশিশুদের নিয়ে ভাবার সময়তো আর নেই। মনে হয় ৩য় মৃত্যু আবার হাতছানি দিয়ে ডাকছে। মনটা হুহু করে কেঁদে ওঠে। এরা বাচলে সমাজ বাজবে যে, এরা মরলে মরবো আমরা, বেড়ে যাবে দুষ্টু লোকের আগ্রাসী শাসন। বেড়ে ওঠা একটা ফুলেল শিশুটাই পথের কাঁটা হয়ে দাড়াবে। এগিয়ে গেলাম স্কুল প্রতিষ্ঠার নেশায়। কেননা বিদ্যা যে এদের খুবই জরুরী। কিন্তু সমাজের কালো ছোবল শুধু কেড়ে নিতে চায়। কেড়ে তো নিলোই শেষে। শেষ করলাম স্বর্ণালী ক্যারিয়ার। এখন জবে ঢুকেছি বেশ কিছুদিন দিন হলো। ব্যস্ততায় কেটে যায় ক্ষণ। মাঝে মাঝে মনের দুয়ারে উঁকি দিয়ে যায়- আমি কি সত্যিই ঠিক করলাম। নাকি নিজের জন্য ওদেরকে শেষ করে দিলাম। মাঝে মাঝে চাঙ্গা হয়ে উঠি। আবার পারিবারিক, সামাজিক ও গোত্রীয় চাপে ঘুমিয়ে পড়ি। কেননা ওটা নাকি আমার বিষয় না। জব, সংসার খাওয়া দাওয়া আড্ডা আর ঘুমে মোর কেটে যায় সব বেলা। কিন্তু প্রত্যেক একাকিত্ব মুহুর্তে মনের প্রতিচ্ছিতে মন দুয়ারী ডাক দিয়ে যায় উঠে যারে পথিক তুই জাগলে যেগে ওঠবে সব।

সবার জন্য শিক্ষা

 আপনি জানেন কি? আমাদের সমাজে তথা দেশে এমনকি সারা বিশ্বে যত আন্যায় হয়ে যায় এর মূল হচ্ছে প্রকৃত শিেদক্ষার অভাব। আর বিশাল পাপারাজির গোষ্ঠীর দিকে তাকালে দেখা যাবে ধনীর দুলাল থেকে পথশিশু সকলে শিক্ষা বংচিত।

আজকের এই পথশিিশু আগমীর সন্ত রাস 

ভিক্ষা করিস কেন খেটে খেতে পারিস না

 পথ শিশু নিয়ে অনেকে অনেক কথা বললেও তাদের নিয়ে চিন্তা করার মানুষ কমই রয়েছে। ওদেরকে শুধূ আমরা ঠেকার কাজ সর্বোপরী বড় হলে ক্ষমতা ধরে রাখার কাজে ব্যবহার করে থাকি। আবার কেউ কেউ ভাবি “ওরা তো সমাজের অবহেলিত মানুষ একবেলা খেয়ে দুবেলা না খেয়ে চললেই ওদের হলো।” কিন্ত আমরা প্রত্যককে যদি নিজের পূর্ব পুরুষের কথা চিন্তা করি-তো তখনই ধারণাটা পাল্টে যাবে যে আমাদের কজনের বাপ দাদারা জমিদার ছিলো বা আমরা কজন সোনার চামচ মুখে দিয়ে জন্ম গ্রহণ করেছিলাম। বরং ইদানিং তো হাতের নাগালে অনেক ইতিহাস আছে যে বাবা কিছুদিন আগে বাদাম বিক্রি করতো  এখন তার ছেলে ইংলিশ মিডিয়ামে লেখা পড়া করে। কারণ রাতারাতি তার টাকার প্রমোশন বেড়েছে। এখন ইংলিশ মিডিয়ামে পড়া এই ছেলেটিই হয়তো একদিন বড় অফিসার হবে বিদেশীে ডিগ্রী অর্জন করবে। হয়তো কখনো স্মৃতি চারণ করতে গিয়ে এই ছেলেটিই একসময় তার স্ট্যাটাস বজায় রাখতে বলেই ফেলবে আমার দাদা জমিদার ছিলেন। এখন কথা হচ্ছে এ ধরণের মানুষ যদি সমাজে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে, তো পথের কোনায় অথবা ফুটপাথে পড়ে থাকা এই শিশুটিও একদিন মস্ত বড় মানুষ হবে। রাস্তা ঘাটে পথে প্রান্তরে কোন পথশিশু সাহায্যের আবেদন করলে এত বড় বড় বুলি উড়িয়ে ওদের গালি দেয়ার কি দরকার আছে। কত আজে বাজে ভাবেই তো নিজের সম্পদ হরহামেশা নষ্ট করি, ওকে দশটা টাকা দিলে একটা প্রয়োজন সাড়ে। আরেকটু চিন্তা করলে ওর বেচেঁ থাকার আশ্বাস বাড়ে। আর যদি একটু ভালোভাবে ওদেরকে নিয়ে চিন্তা করি, সেই তো আগামী দিনের কর্ণধর যে জাতির পথ চলার রশি ধরবে। ধ্যত, এতকিছু ভাবার সময় আছে। খাচ্ছি দাচ্ছি, আড্ডা দিচ্ছি, বাচ্চা দুটি ভালো স্কুলে পড়ে, এত বড় সামাজিক ষ্ট্যাটাস- পরের তা পরে হবে। চলবে---

my orphange school


  I feed my poor student absent their parentfor work
  At the moment of class time my favorite kids
 My first-hand touch of brush It's not so good but has done my kids


Annual Day of 2016
My naughty  intelligent Student "NIRJHAR"